ভারত ভ্রমনে এখন থেকে এই ধরনের এরাইভেল কার্ড আপনাকে সঙ্গে নিতে হবে। ভ্রমনের যে কোন সময় থেকে সর্বোচ্চ 72 ঘন্টা আগে এই এরাইভেল কার্ড অনলাইন থেকে নিতে হয়।
কিভাবে সংগ্রহ করবেন, অনলাইনে কিভাবে ফরম ফিলাপ করবেন জানতে হলে পেইজটি ফলো দিয়ে রাখুন। আরো ভালো হয় latestinfobd ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে বেল বাটন অন রাখুন।
এ ধরনের গুরুত্বপূর্ন ভিডিও দেখতে চাইলে ও পাবলিশ হওয়া মাত্র নোটিফিকেশন পেতে চাইলে আমার ইউটিউব চ্যানেলটি ভিজিট করে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং যে কোন বিষয় জানতে চাইলে আমার ভিডিওর কমেন্টস এ প্রশ্ন করলে আমি উত্তর দিবো।
আপনাদের সুবিধার জন্য ভিডিওর বর্ননা নিন্মে তুলে ধরলাম
আসসালামু আলাইকুম ভিউয়ার্স। আপনাকে শুভেচ্ছা।
ইন্ডিয়া যেতে চাইলে এই ভিডিওটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ইন্ডিয়া ভ্রমণ বিষয়ে এটি সর্বশেষ আপডেট। ভারত সরকারের পক্ষ থেকে বোরো অফ ইমিগ্রেশন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে মিনিস্ট্রি অফ হোম অ্যাফেয়ার্স এর পক্ষ থেকে গত 29 সেপ্টেম্বর এবং 30 সেপ্টেম্বরের আপডেটে বলা হয়েছে এখন থেকে যারা ইন্ডিয়া ভ্রমণ করবেন যে কোন ক্যাটাগরির ভিসায় ইন্ডিয়া যাবেন তাদেরকে অবশ্যই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফরম ফিলাপ করে এই ধরনের একটি এরাইবেল কার্ড সংগ্রহ করতে হবে এই এরাবেল কার্ডটি অবশ্যই তাকে বর্ডারে শো করতে হবে ভারত ভ্রমণের সময় বর্ডারে দেখাতে হবে এবং এই এরাইভেল কার্ডটি কিভাবে আমরা অনলাইন থেকে নিব কতক্ষণ আগে ভ্রমণের কতক্ষণ আগে এটি নিতে হয় কতটুক সময় লাগে কি কি তথ্য দিয়ে ফিলাপ করব সবকিছুই আপনাদেরকে আমি এখন শেয়ার করব তাই গুরুত্বপূর্ণ এই ভিডিওটি না টেনে সম্পূর্ণ দেখুন এবং এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও প্রতিনিয়ত পেতে অবশ্যই লেটেস্ট ইনফোবিডি YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল বাটন অন করে রাখুন এতে করে পরবর্তী গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও পাবলিশ হওয়া মাত্রই আপনার মোবাইলে নোটিফিকেশন চলে আসবে মূল পর্বে চলে যাই।
আমরা কি করব? একটি ই এরাইভল কার্ড ফিলাপ করব। একজন যাত্রীর ই এরাইভল কার্ড ফিলাপ করব। এই কার্ডটি অনলাইন থেকে নিতে হলে আমাদেরকে indianvisaonline.gov.in/earrival এই সাইটটিতে এসে নির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে ফরমটি ফিলাপ করতে হবে। কি কি তথ্য এখানে নাম দিতে হবে। ন্যাশনালিটি দিতে হবে। পাসপোর্ট নাম্বার দিতে হবে। কোন ক্যাটাগরির ভিসা আপনি পেয়েছেন সেটি দিতে হবে। কি কি রয়েছে? টুরিস্ট, বিজনেস, মেডিকেল, আয়ুষ, কনফারেন্স, রিসার্চ, স্টাডি এবং এম্প্লয়মেন্ট। আপনার যে ক্যাটাগরি আপনি সেটি এখানে দিবেন। এরপর কি দিবেন? কত তারিখে আপনি ভ্রমণ করবেন? কত তারিখে আপনি ইন্ডিয়াতে প্রবেশ করবেন। এরপর কি রয়েছে? সর্বশেষ ছয় দিনে আপনি কোন দেশে গিয়েছেন কিনা, গিয়ে থাকলে সেই দেশের নাম আপনাকে এখানে দিতে হবে। এরপর ইন্ডিয়ার কোন ঠিকানায় আপনি যাবেন, সেটি দিতে হবে। এরপর ইমেইল এড্রেস এবং মোবাইল নাম্বার দিয়ে আমাদের এই ফরমটি ফিলাপ করা সম্পন্ন করতে হবে। আমরা এই ফরমটি ফিলাপ করে দেখাই। এখনই আমি সর্বপ্রথম নাম দিই সবকিছুই নির্ভুলভাবে ফিলাপ করতে হবে। পাসপোর্ট অনুযায়ী 100% খেয়াল করে নাম দিবেন। এরপরে ন্যাশনালিটি আমি বাংলাদেশ দিলাম। এরপর পাসপোর্ট নাম্বারটি দিলাম। এরপর পারপাস কোন পারপাসের ভিসা? মেডিকেল পারপাস। এরপর এরাইভেল ডিটেইলস। কত তারিখে আপনি এরাইভেল করবেন? আপনি কখন রওনা দিলেন বাসা থেকে সেটা তারিখ না। আপনি কত তারিখে বসবেন? ইন্ডিয়াতে প্রবেশ করবেন। দেখা গেল আপনি বাসা থেকে সন্ধ্যার পর বের হলেন। রাত্র আটটায় বের হইলেন। কিন্তু আপনি ইন্ডিয়ান বর্ডারে সকালবেলা ইন্ডিয়ার বর্ডার দিয়ে আগামীকালকে সকালে প্রবেশ করবেন। তাহলে আপনার জার্নি ডেটটা কিন্তু আগামীকালকে সকালে। আশা করি আপনারা বুঝতে পারছেন। এখানে ক্লিক করলাম। আমার সামনে ক্যালেন্ডারটি চলে আসলো। এখন অক্টোবরের তিন তারিখ শুক্রবার আমার এখানে বলতেছে যে আমি আজকে থেকে শুরু করে তিন তারিখ থেকে শুরু করে 7 তারিখ পর্যন্ত যেকোন একটা তারিখের বুকিং নিতে পারব। অর্থাৎ আপনারা কি বুঝলেন যে এখানে আমি তিন তারিখও সিলেক্ট করতে পারি অথবা চার তারিখও সিলেক্ট করতে পারি। এটি নির্ভর করবে যে আমি তিন তারিখ থেকে 7ত তারিখের মধ্যে কবে আমি ওই বর্ডার ক্রস করব। বর্ডার পার হব কখন সেই অনুযায়ী আমাকে ওই তারিখটি নির্ধারণ করতে হবে। আমি এখান থেকে পাঁচ তারিখ সিলেক্ট করলাম। এরপর কান্ট্রি ভিজিটেড ইন লাস্ট সিক্স ডেস। সর্বশেষ ছয় দিনে কোন কোন দেশ যাওয়া হয়েছে? কোন দেশ যাওয়া হয়নি। নো কান্ট্রি ভিজিটেড এখানে টিক দিয়ে দিলাম। এরপর এড্রেস ইন ইন্ডিয়া। ইন্ডিয়ার কোথায় ভিজিট করা হবে। আমি হোটেলের নাম দিলাম। এখানে আপনারা কারো বাড়িতে গিয়ে উঠলে সেই বাড়ির ঠিকানা আপনারা এখানে দিয়ে দিবেন। হোটেলের নাম দেয়ার পর স্টেট দিতে হবে। স্টেট আমি ওয়েস্ট বেঙ্গল দিলাম। ডিস্ট্রিক্ট কলকাতা দিলাম। এরপর ইমেইল আইডি। ইমেইল আইডি দেওয়ার পরে কন্টাক্ট নাম্বার। মোবাইল নাম্বার, কান্ট্রি কোড। প্রথমে বাংলাদেশ দিলাম। মোবাইল নাম্বারটা দিয়েই মোবাইল নাম্বার 10 ডিজিটের দিতে হবে। কারণ বাম পাশে কান্ট্রি কোডের সাথে জিরো চলে গেছে। এরপর ইমারজেন্সি কন্টাক্ট নাম্বার। আরেকবার মোবাইল নাম্বার দিতে হবে জরুরি যোগাযোগ হিসেবে। আবার আমরা বাংলাদেশ সিলেক্ট করলাম। কান্ট্রি কোড। এরপর মোবাইল নাম্বারটি আবার দেই। অথবা অন্য একটি নাম্বার এখানে দিয়ে দিবেন। এরপর কি রয়েছে? অড মেম্বার। অড মেম্বার মানে আপনার সাথে আর কেউ থাকলে তখন আপনি ওই ব্যক্তির জন্য আরেকটি এরাইবেল কার্ড নিবেন না। আপনি অ্যাড মেম্বারে ক্লিক করে আপনি এখানে তার নাম, তার পাসপোর্ট নাম্বার, তার ন্যাশনালিটি দিয়ে প্লাস বাটনে ক্লিক করলে তার ইনফরমেশনটি আপনার এই এরাইবেল কার্ডের সাথে সংযুক্ত হয়ে যাবে। এটা আমি কেটে দিলাম। কারণ সিঙ্গেল জার্নি। এরপর ক্যাপচা কোড 66 এখানে যে অক্ষরগুলি রয়েছে ওগুলি এখানে লিখে দিতে হবে। অক্ষরগুলি লিখার পর এখানে একটি টিকমার্ক দিতে হবে। সাবমিট বাটনে ক্লিক করলাম। এখানে মেসেজ এসেছে এরাবেল কার্ড জেনারেটেড সাকসেসফুলি। ওকে দিলাম। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আমাদের এরাইবেল কার্ডটি ডাউনলোড হয়ে যাবে। আমরা আমাদের কাঙ্খিত ই এারেবেল কার্ডটি পেয়ে গেলাম। এটি কোথা থেকে এসেছে? বোরো অফ ইমিগ্রেশন মিনিস্ট্রি অফ হোম এফেয়ার্স গভর্মেন্ট অফ ইন্ডিয়া। ইন্ডিয়ান সরকারের পক্ষ থেকে এই এরাবেল কার্ডটি পেয়ে গেলাম। এই কার্ডটিতে আমরা যে তথ্যগুলো একটু আগে দিয়েছি সকল তথ্যই কিন্তু এখানে রয়েছে। এটি প্রিন্ট করে আমাদের ভ্রমণের সময় সাথে রাখতে হবে। বর্ডারে তারা দেখবে। এটি স্ক্যান করে তারা ভেরিফাই করবে সব তথ্য সঠিক আছে কিনা।
আশা করি আপনারা অনলাইন থেকে ভারত ভিজিটের জন্য ই এরাইভল কার্ড নেওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে বুঝতে পেরেছেন। এই বিষয় নিয়ে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্টে প্রশ্ন করবেন। আমি উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব। ভিডিওটি ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিবেন। শেয়ার দিয়ে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিবেন। চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে থাকলে অসংখ্য ধন্যবাদ। সাবস্ক্রাইব না করে থাকলে এখনই সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল বাটন অন করে রাখুন। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন।
পরবর্তী ভিডিও দেখার আমন্ত্রণ জানিয়ে এখানেই শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।
📧 ইমেইল: (1) atikulpm@gmail.com (2) admin@atikul.com
🌐 ওয়েবসাইট: ATIKUL.COM
📱 ফেসবুক: ATIKUL KHAN
▶️ ইউটিউব: LATESTINFOBD
One Comment