পুলিশ ক্লিয়ারেন্স করার পদ্ধতি, How to get Police Clearence Certificate #policeclearance
আসসালামু আলাইকুম ভিউয়ার্স লেটেস্ট ইনফো বিডির পক্ষ থেকে আপনাকে শুভেচ্ছা।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স করার জন্য অনলাইনে আবেদন করতে হয়। কিভাবে আবেদন করবেন, কত টাকা খরচ কোথা থেকে পাবেন? কোথায় ডকুমেন্ট জমা দিবেন সকল বিষয় নিয়ে আজকের এই পর্বে দেখানো হয়েছে।
সর্বশেষ আপডেট এ বলা হয়েছে আপনাকে কমপক্ষে ৪ টি পেপারস অনলাইনে আবেদনের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
১) পাসপোর্ট এর কপি (সত্যায়িত সহ)
২) এনআইডি কার্ড এর কপি (সত্যায়িত সহ)
৩) বিদ্যুৎ বিলের কপি
৪) চেয়ারম্যান সনদ
উপরের ৪ টি ডকুমেন্ট বাধ্যতামূলক অনলাইনে আপলোড দিতে হবে। সাথে বিষয়ভিত্তিক ডকুমেন্ট বাড়বে। তাই নিচের লিংক এ এই বিষয়ে একটি ভিডিও দিয়েছি।
আমি আতিকুল খান, আছি আপনাদের সাথে। আমি যে কাজ করে অর্থ উপার্জন করি সে কাজগুলোই আপনাদের সাথে শেয়ার করি। এতে করে আপনাদের নিজেদের কাজেও লাগলো, পাশাপাশি যারা কর্মসংস্থানে আছেন তাদের অনেক উপকারে আসবে আমার ভিডিও গুলি। তাই আমার চ্যানেল টি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল বাটন অন করতে ভুলবেন না।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স করার পদ্ধতি শিখতে চাইলে নিচের লিংক এ ক্লিক করে ভিডিও টি দেখে নিন। ভিডিও না দেখে শুধু লেখা পরে পরে শিখতে চাইলে তাও পারবেন একটু নিচে গেলেই আমি ভিডিওর লেখাগুলি আপনাদের সুবিধার্থে দিয়েছি। যদিও কিছুটা অসুবিধা হবে বুঝতে। তাই যে যেভাবে সুবিধা মনে করেন শিখে নিন। বুঝতে অসুবিধা হলে বা কোন কিছু জানার থাকলে আমাকে প্রশ্ন করুন ভিডিওর কমেন্টস এ, ইনশাল্লাহ উত্তর দিয়ে সহযোগিতা করবো।

ভিডিওর কথাগুলি সরাসরি আপনাদের নিকট নিম্নে শেয়ার করলাম।
[ লেখায় কিছু বানান ভুল থাকতে পারে, কিন্তু ভিডিও তে কোন ভুল পাবেন না, আমি প্রতিনিয়ত বানান সংশোধন করছি ]আসসালামু আলাইকুম ভিউয়ার্স। লেটেস্ট ইনফো বিডির পক্ষ থেকে আপনাকে শুভেচ্ছা। পাসপোর্ট দিয়ে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স করাতে চাইলে আজকের ভিডিওটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকের এই শিক্ষামূলক ভিডিওটির মাধ্যমে একটি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাওয়ার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন, কি কি বিষয়ে খেয়াল রাখলে আপনি জরুরি ভিত্তিতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স হাতে পাবেন, থানায় কি কি কাগজপত্র জমা দিতে হবে, ব্যাংকে কত টাকা জমা দিবেন, কিভাবে জমা দিবেন ইত্যাদি নানাবিদ বিষয় নিয়ে আমি টোটাল একটি গাইডলাইন আপনাদেরকে শেয়ার করব। যেটি ফলো করলে আপনার নিজের কাজেও লাগাতে পারবেন। প্লাস গ্রাহক সেবা দিয়ে আয়ও করতে পারবেন। তাই ভিডিওটি না টেনে সম্পূর্ণ দেখুন। এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও পেতে অবশ্যই চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল বাটন অন করে রাখুন। তাহলে প্রতিনিয়ত এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও পাবলিশ হওয়া মাত্রই আপনি নোটিফিকেশন পেয়ে যাবেন।
আমরা ইতিমধ্যে জেনে গেছি যে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এ কিছু পরিবর্তন এসেছে। দ্বিতীয় পাতায় দেখুন মন্ত্রণালয় যে সিলটি ছিল সেখানে অ্যাপস্টিল সার্টিফিকেট চলে এসেছে। কোন ডকুমেন্ট ল ফরেন মিনিস্ট্রি করার জন্য অনলাইন আবেদন করলে আমরা যে সার্টিফিকেটটি পাই সেটি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এর পেছনে দেওয়া হয়েছে। সেখানে যে কিউআর কোডটি রয়েছে সেটি স্ক্যান করলে ইজিলি আপনার মূল পুলিশ ক্লিয়ারেন্স দেখা যাবে। এতে করে আপনার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ক্লিয়ারেন্স সনদ ভেরিফাইয়ের ধাপটি আরো সহজ হয়ে গেছে।
আবেদন:
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আবেদন করার জন্য আমাদেরকে pc.police.gov.bd এই ওয়েবসাইটটিতে এসে এখানে লগইন করে আপনাকে আবেদন করতে হবে। পুলিশ ক্যান্স পাওয়ার জন্য আপনার কিছু শর্ত আপনাকে অবশ্যই মেনে চলতে হবে। জানা থাকতে হবে। নয়তো আপনি নিজের কাজে অথবা গ্রাহক সেবা দিতে পারবেন না। কি কি শর্ত? একটি পাসপোর্টের মেয়াদ অবশ্যই তিন মাস থাকতে হবে। তিন মাস মেয়াদ না থাকলে আপনি চাইলেও আবেদন করতে পারবেন না। ইস্যু এক্সপেয়ার ডেটই আপনি বসাতে পারবেন না। এরপর বর্তমান ঠিকানা হিসেবে পাসপোর্টে যে ঠিকানাটি রয়েছে সেটি দিতে হবে অথবা পাসপোর্টে জরুরি যোগাযোগে যে ঠিকানাটি রয়েছে সেটি দিলেও হবে। কিন্তু অবশ্যই প্রার্থীকে বর্তমান ঠিকানায় বসবাসের প্রমাণ দিতে হবে।
বিদেশ থেকে পাসপোর্ট তৈরি করলে করনীয়:
কেউ যদি বিদেশে বসে পাসপোর্ট তৈরি করেন এক্সাম্পল হিসেবে সিঙ্গাপুর, ইতালি বা যেকোন দেশে বসে সে পাসপোর্ট তৈরি করল। ওই পাসপোর্টের মধ্যে ওই দেশের সিল রয়েছে। সেক্ষেত্রে কি করতে হবে? ওই দেশের যে দূতাবাস রয়েছে সেই দূতাবাসে গিয়ে পাসপোর্টের ফটোকপিতে সত্যায়িত করে আনতে হবে। সে যদি বাংলাদেশে চলে আসে তাহলে কি করতে হবে? সেক্ষেত্রে তার যে এরাইভল সিল রয়েছে সে বাংলাদেশ এয়ারপোর্টে যখন প্রবেশ করল পাসপোর্টের যে সিলটি রয়েছে সে পাতাটি সংযুক্ত করে আবেদন করলেই হবে। সেক্ষেত্রে কিন্তু আর ওই দেশের দূতাবাসের স্বাক্ষর লাগবে না।
বিদেশে বসে দেশের কাউকে দিয়ে কাজ করাতে চাইলে করনীয়:
কিন্তু সে যদি দেশে না আসে ওই দেশে বসে অন্য কারো যদি আবেদন করাতে চায় সেক্ষেত্রে ওই দেশের সত্যায়িত লাগবে। এবং আরেকটি যেটি লাগবে সেটি হলো তিনি যাকে নিযুক্ত করবেন যার মাধ্যমে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আবেদনটি করাবেন দেখা গেল একজন আরেকজনকে দিয়ে বিদেশে বসে বলল যে তুমি আমার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আবেদনটি করিয়ে দাও সেক্ষেত্রে একটি অথরাইজেশন লেটার তাকে ইস্যু করিয়ে দিতে হবে একটি অনুমতিপত্র যে আমি অমুক ব্যক্তিকে অমুক নাম এই আইডি কার্ড নাম্বার তাকে আমার পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্বিক দেখাশোনা দায়িত্ব তাকে দিলাম এক্ষেত্রে আমার কোন আপত্তি নেই এরকম দিয়ে তাকে আবেদন করতে হবে।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স যখন ডেলিভারি হবে তখন তখন আবেদনের কপি এবং পাসপোর্টের কপি নিয়ে ডেলিভারি সেন্টার থেকে রিসিভ করতে হবে। আর যদি অন্য কারো মাধ্যমে ডেলিভারি করাইতে হয় তাহলে সেক্ষেত্রে অথরাইজেশন লেটার নিয়ে যেতে হবে।
এই হলো আপনার শর্তাবলীর মূল বিষয়। এখন আমি মূল আবেদনে চলে যাই।
মূল কাগজপত্র কি কি লাগবে সেটি একটু দেখি। অঞ্চলভিত্তিক কাগজপত্রে কিছু তারতম্য রয়েছে। আমি যার আবেদন করব তিনি বাংলাদেশের নাগরিক। বাংলাদেশে বসেই পাসপোর্ট তৈরি করেছেন এবং এদেশে তিনি অবস্থান করতেছেন। প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট কর্মকর্তা দ্বারা তিনি সত্যায়িত করিয়ে এনেছেন। অর্থাৎ কোন যেকোন কলেজের শিক্ষক অথবা এমবিবিএস ডাক্তার অথবা প্রথম শ্রেণীর গ্যাজেটেড কর্মকর্তার সত্যায়িত লাগবে। যেহেতু আবেদনকারী মুন্সিগঞ্জ জেলার এখানে আমার পাসপোর্টের কপি ছাড়া আর কিছু লাগবে না। জেলা ভিত্তিক এটি পার্থক্য হয়ে থাকে। কোন কোন জেলায় আপনার দেখা যায় পাসপোর্টের কপির সাথে আইডি কার্ডের কপি। এছাড়াও এ ইউনিয়ন পরিষদের পৌরসভার মেয়রের ইত্যাদি নানাবিদ সার্টিফিকেট কিন্তু সংযুক্ত দিতে হয় সেটি আপনারা জেনে নিবেন। আর যারা বিদেশ থেকে দেশে এসেছেন তারা এরাইভল কপিও দিবেন। এই এরাইভেল কপিটি জাস্ট আপনাদের দেখার জন্য এটি এই ব্যক্তির না সাথে সংযুক্ত দিতে হবে। যদি কেউ বিদেশ থেকে দেশে এসে থাকেন কিন্তু পাসপোর্টটি বিদেশ থেকে তৈরি করা থাকে সেক্ষেত্রে এরাইভল কপি লাগবে।
পড়তে ও বুঝতে অসুবিধা হইলে ভিডিও তে দেখুন লাইভ ভিডিওতে দেখে বুঝতে সুবিধা হবে।
আমি পাসপোর্টের কপিটি স্ক্যান করে নিলাম। এটি 794 কিলোবাইট আছে। এটাকে সাইজ কমিয়ে দিতে হবে। ফটশপে একটু ওপেন করি। ওপেন করে ইমেজ সাইজে যাই। ইমেজ মেনু থেকে ইমেজ সাইজ এখানে গিয়ে ইঞ্চি দেখি কত ইঞ্চি বাই কত ইঞ্চি এই পেজটি আছে 14 ইঞ্চি বা 23 ইঞ্চি আছে মোবাইল দিয়ে ছবি তোলা তাই একটি বড় দেখাইতেছে এবং রেজলেশন 72 আছে আমি 14 ইঞ্চি 4 ইঞ্চি দিলাম 4 ইঞ্চি অটোমেটিক 4বা6 রেজুলেশন 72 এর জায়গায় 200 দিলাম এরপর ওকে দিলাম এরপর আবার ফাইলে গিয়ে সেভ এস দিব সেভ এস দিয়ে পুনরায় সেভ বাটনে চাপ দিব ওকে দিব এখানে যেই কোয়ালিটি 11 রয়েছে এটিকে আমি কমিয়ে দিবো কমানোর সময় নিচে খেয়াল করব 174 কিলোবাইট। ঠিক আছে? এটি কমায় 200র নিচে আপনাকে রাখতে হবে। ওকে দিলাম। এখন আমি যেখানে রেখেছি সেখানে মাউস ধরি। দেখুন 181 কিলোবাইট হয়ে গেছে। অর্থাৎ 200 কিলোবাইট এর নিচে এসেছে। আর কি লাগবে? ছবি লাগবে। এখান থেকে ছবিটি নেই। নিয়ে কন্ট্রোল সিতে কপি। কন্ট্রোল এন এ নতুন পেজ। এন্টার দিলাম। কন্ট্রোল ভিতে পেস্ট। ফাইলে গিয়ে সেভ এস সেভ এজে ছবিটি পি লিখে আমি সেভ দিয়ে দিলাম। ওকে দিয়ে দিলাম। ছবি এবং পাসপোর্টের কপি আমি নিয়ে নিলাম।
এখন আবেদন পত্রে যাই। এখানে আপনি যদি নিজে আবেদন করেন যার আবেদনের জন্য এখানে কোন একাউন্ট করা নেই তারা রেজিস্ট্রেশন বাটনে ক্লিক করে নাম, ইমেইল এড্রেস, মোবাইল নাম্বার, এনআইডি নাম্বার, পাসওয়ার্ড, কনফার্ম পাসওয়ার্ড এবং এই যোগফলটি দিয়ে কন্টিনিউ দিবেন। মোবাইলে ওটিপি যাবে। ওটিপি দিলে আপনার রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হয়ে গেল। রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন হলে আপনি মোবাইল নাম্বার এবং এখানে যে পাসওয়ার্ডটি দিয়েছেন সেটি দিয়ে লগইন করবেন। আমার যেহেতু একাউন্ট করা আছে আমি মোবাইল নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে এখন লগইন করব। এপ্লাই বাটনে ক্লিক করলাম। এখানে আমি মোবাইল নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড লিখে সাইন ইন বাটনে ক্লিক করলাম। আমার লগিন সম্পন্ন হয়ে গেল। এখানে মেসেজ এসেছে যে ফর অ্যাপ্লিকেশন আন্ডার ঢাকা ইট উইল টেক সেভেন ওয়ার্কিং ডে। ঢাকার ভেতরে হলে সাত দিনের মধ্যে আপনি পাবেন ফর অপ্লিকেশন আউটসাইড ঢাকা ইট মে টেক 15 ওয়ার্কিং ডে অর মোর ঢাকার বাহিরে হলে 15 দিন বা তার বেশিও লাগতে পারে আনুমানিক আট থেকে 10 দিন 12 দিন লাগে এটি ফিক্সড কোন রুলস নেই যে এতদিনই লাগবে।
আবেদন ফরমের ১ম পাতা:
সর্বপ্রথম প্রশ্ন আপনি কোন পারপাসে যাবেন গো এব্রোড বিদেশে যাওয়ার জন্য কান্ট্রি অফ ট্রাভেল আপনি কোন দেশে যাবেন সেটি প্রশ্ন করা হয়েছে দেশের নাম লিখবেন এ দেশের নামটি কিন্তু পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট এ আসে না তাই যদি ভুল হয়েও যায় আপনার তেমন কোন অসুবিধা হবে না। কারণ বুঝাই যাবে না আপনি আসলে কোন দেশের জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটটি ইস্যু করাইতেছেন। এরপর পাসপোর্ট নাম্বার নির্ভুলভাবে পাসপোর্ট নাম্বারটি লিখবেন। ইস্যুইং কান্ট্রি বাংলাদেশ। আপনি যে দেশে বসে পাসপোর্ট তৈরি করেন। ইসুইং কান্ট্রি কিন্তু বাংলাদেশীদের জন্য বাংলাদেশেই কিন্তু ইস্যু কান্ট্রি থাকবে। সিঙ্গাপুর বসে পাসপোর্ট তৈরি করলে ইসুইং কান্ট্রি কিন্তু সিঙ্গাপুর না। বাংলাদেশি হবে। ইস্যু ডেট কয় তারিখে আপনার পাসপোর্টটি ইস্যু করা হয়েছে। এই তারিখটি লিখতে হবে। আপনাকে তারিখ ড্যাশ মাসের নাম তিন অক্ষর ড্যাশ সাল তারপর এখানে একটি টিক দিয়ে দিলে এটি বসে যাবে সঠিকভাবে ইস্যু প্লেস ঢাকা এরপর এক্সপায়ার ডেট কয় তারিখ পর্যন্ত আপনার পাসপোর্টের মেয়াদ রয়েছে সেটি লিখবেন এরপর মোবাইল নাম্বার দিবেন সঠিক মোবাইল নাম্বার দিতে হবে এই মোবাইল নাম্বারে কিন্তু থানা থেকে ফোন দিবে আপনার কাগজপত্র জমা দেয়ার জন্য থানা থেকে এই মোবাইল নাম্বারেই কল করা হবে ইমেইল এড্রেস জরুরি না এনইডি নাম্বারও জরুরি না তারপর আমি এনডি নম্বরটি এখানে দিয়ে দিলাম যেহেতু নোট করা রয়েছে। এরপর সেলুটেশন এখানে খেয়াল করুন মিস্টার দিব। যেহেতু একজন পুরুষ ব্যক্তির আবেদন আমি মিস্টার দিলাম। যদি একজন মহিলা ব্যক্তির আবেদন হয় তাহলে অবশ্যই এমএস দিতে হবে। এটি কিন্তু ভুল করা যাবে না। এটি ভুল করলে অসুবিধায় পড়বেন। পরে গ্রাহক হয়রানীতে আপনি পড়বেন। যে আমার পুলিশ কাছে আপনি ভুল করছেন ঠিক করে দেন। আবার জরিমানা দিয়ে আপনার কিন্তু এটি করিয়ে দিতে হবে। এটি খেয়াল রাখবেন। এরপর ফুল নেম। পাসপোর্টে যেই নামটি রয়েছে সেই পুরো নামটি এখানে লেখবেন। গিভেন নেম সারনেম ভুল করেন না। কিন্তু নিচের অংশ না দেখে উপর থেকে দেখুন। উপরের পাতায় ঠিকানা যে পাতায় থাকে ওখানে পরিপূর্ণ নামটি সঠিকভাবে থাকে। অনেকে নিচের অংশে ভুল করে ফেলেন। গিভেন নেম সারনেম ভুল করে কিন্তু অসুবিধায় পড়েন। অনেকেই জরিমানা দেন। এই ক্ষেত্রে পিতার নাম দেব। ফাদারস নেম অর হাসবেন্ড নেম। যদি মহিলা ব্যক্তি আবেদনকারী হয় এবং সেই তিনি যদি তার হাসবেন্ডের নাম পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটে চান তাহলে এখানে পিতার নাম না দিয়ে হাসবেন্ডের নাম দিতে হবে এবং নিচে টিকমার্কটি যার নাম দিবেন তার বিষয়ে কিন্তু তার রিলেশনটি কিন্তু টিক দিতে হবে ফাদার হলে ফাদারে স্পাউস হলে স্পাউস যদি কোন মহিলা ব্যক্তির আবেদনকারী হয় তাহলে এখানে এমএস এবং এখানে স্পাউস এবং এখানে তার হাসবেন্ডের নাম এভাবে করতে হবে এই বিষয়গুলি কিন্তু একটু কেয়ারফুলি মাদারস নেম ম্যান্ডেটরিনাল রেড স্টার মার্ক নেই মাদারস নেম আপনি না দিলেও চলবে দিয়ে দিলাম দ্বিতীয় অসুবিধা কি দিয়ে দিলাম এরপর জন্ম তারিখ দিতে হবে তারিখগুলো অবশ্যই তারিখ মাস এবং সাল এরপর ফটো আপলোড করতে হবে গ্রাহকের ফটোটি আপলোড করে দিলাম এরপর সেভ এন্ড নেক্সট সবকিছু ঠিক থাকলে উপরে যে তথ্যগুলি ফিলাপ করেছি সব একবারের জায়গায় দুইবার তিনবার চেক দিবেন সব ঠিক থাকলে সেভ এন্ড নেক্সট পরবর্তী ধাপে গেলাম।
আদেনর ফরমের ২য় ধাপ:
এখানে উপরে দেখুন ধাবগুলি দেখাইতেছে পার্সোনাল ইনফরমেশন ব্যক্তিগত তথ্য নিল এরপর পার্সোনাল এড্রেস ঠিকানা নিবে। এরপর ডকুমেন্ট আপলোড নিবে। এরপর চূড়ান্ত কনফার্মেশন। এরপর পেমেন্ট নিবে। এরপর ডান কমপ্লিট হবে। এখানে ইমারজেন্সি কন্টাক্ট জরুরি যোগাযোগ এড্রেস এসপার পাসপোর্ট। পাসপোর্টের ঠিকানাটি আমরা এখানে দিব। সর্বপ্রথম জেলা দিবেন। আপনার জেলা দিবেন। এরপর থানা দিবেন। এরপর পোস্ট অফিস। এরপর পোস্ট অফিসের কোড। এই কোডটি নির্ভর করবে আপনার পাসপোর্টে যদি পোস্ট অফিসে কোড দেয়া থাকে তাহলে কিন্তু এই কোডটি দিতে হবে। ডান পাশে গ্রামের নাম। এই একটি সেকশন ফিলাপ হয়ে গেল। পাসপোর্টে যদি এই গ্রামের নাম, পোস্ট অফিস, থানা, জেলা ছাড়াও অন্য কোন তথ্য থাকে বাড়ির নাম, রোড নাম্বার থাকে তাহলে এইযে রোড এবং হাউস নাম্বারে এই বাড়তি তথ্যগুলি আপনারা দিয়ে দিবেন। একটু নিচে আসি। পারমানেন্ট কন্টাক্ট এড্রেস এস পার পাসপোর্ট। পাসপোর্ট অনুযায়ী স্থায়ী ঠিকানা একটু আগে উপরে যেটি দিয়েছি হুবহু সেটি কিন্তু এখানে এক কপি দিয়ে দিতে হবে এরপরে পোস্টকোড ডান পাশে গ্রামের নাম নিচে এসে প্রেজেন্ট এড্রেস বর্তমান ঠিকানা গ্রাহক ওই ঠিকানাতেই বসবাস করেন তাই ওটি এটি কিন্তু পরিবর্তনশীল আপনারা চাইলে এটি পরিবর্তন করতে পারবেন যদি অন্য ঠিকানায় তিনি বসবাস করেন তাহলে সেই ঠিকানায় বসবাসের প্রমাণ সাথে সংযুক্ত দিয়ে সেই ঠিকানাটি এখানে লিখতে পারেন প্রেজেন্ট ঠিকানা এরপর এখানে কি রয়েছে? ডেলিভারি টেপ বাই হ্যান্ড। হাতে হাতে ডেলিভারি হবে। সেটি উল্লেখ করা রয়েছে। এসপি অফিস থেকে ডেলিভারি হবে। জেলা এসপি অফিস থেকে ডেলিভারি হবে। যেহেতু একটি জেলার আবেদন। সেভ এন্ড কন্টিনিউ। সেভ এন্ড কন্টিনিউ দিয়ে আমি পরবর্তী ধাপে যাব। আর সেভ এন্ড ক্লোজ মানে আমি এখন আর কাজ করবো না। আমি সেভ করে বের হয়ে যাব। পরবর্তীতে আমি আবার এডিট বাটনে ক্লিক করে আমি পরবর্তী অংশগুলি ফিলাপ করতে পারব। সেভ এন্ড কন্টিনিউতে গেলাম।
আদেনর ফরমের ৩য় ধাপ:
এধাপে এসে ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে। কি চেয়েছে? পাসপোর্টের কপি, এনআইডি কার্ড, বিদ্যুৎ বিল ও চেয়ারম্যান সনদ বাধ্যতামূলক। আমি আপলোড দেই অ্যাড বাটনে ক্লিক করে চোজ ফাইলে ক্লিক করে পাসপোর্টের কপিটি এখান থেকে দেখিয়ে দেই যদি আমার সঠিক সাইজে আমি না নিতাম এইযে এখানে বলেছে ম্যাক্সিমাম ফাইল সাইজ 200 কিলোবাইট 200 কিলোবাইট এর উপরে হলে কিন্তু আমাকে এলার্ট দিয়ে দিবে যে সাইজ বেশি হয়ে গেছে এই এলার্ট দিবে আর যদি সঠিক থাকে তাহলে ডকুমেন্টটি সফলভাবে আপলোড হয়ে যাবে এবং হয়ে গেল আপনারা চাইলে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে ডকুমেন্টটি আপলোড সঠিক হয়েছে কিনা বা সঠিক ডকুমেন্ট আপনি দিয়েছেন কিনা সেটি দেখে নিতে পারবেন। যদি আপনি ভুল ডকুমেন্ট আপলোড করেন তাহলে জেলা এসপি অফিস থেকে আপনার আবেদনটি ক্যানসেল করে দিবে এবং বলবে যে আপনি সঠিক ডকুমেন্ট দিয়ে পুনরায় আবার আবেদন করেন। এরপর বাড়তি এখানে ন্যাশনাল আইডি কার্ড আপনি চাইলে দিতে পারেন। জন্মনিবন্ধন চাইলে দিতে পারেন। ওয়ার্ড কাউন্সিলর সার্টিফিকেট চাইলে দিতে পারেন এবং অন্যান্যতে চাইলে অন্যান্য কিছু দিতে পারেন। সাধারণত অন্যান্যতে কি দিতে হয় জানেন? অন্যান্যতে যাদের এই এরাবেল কপি থাকে বিদেশে পাসপোর্ট করছেন দেশে আসছেন এরাইবেল কপি কিন্তু এই অন্যান্যতে দেয়া লাগে সেভ এন্ড কন্টিনিউ দিয়ে আমি পরবর্তী ধাপে চলে গেলাম।
এখানে ফাইনাল একটি প্রিভিউ দেখাইতেছে কোথায় কি কি ফিলাপ করেছে সবকিছু ঠিকমত চেক করবেন চেক করার পর সব ঠিক থাকলে এখানে টিক দিয়ে ফাইনাল সাবমিট কনফার্ম বাটনে আমি ক্লিক করব এখানে ডেলিভারি টাইপ বাই হ্যান্ড ডেলিভারি ফরম এসপি অফিস মুন্সিগঞ্জ এসপি অফিসে ডেলিভারি হবে কনফার্ম বাটনে ক্লিক করলাম এখন কি পেমেন্টের ধাপ আমরা পেমেন্ট করব আমাদের আবেদনটি সম্পূর্ণ হয়ে গেল চূড়ান্ত আবেদন হয়ে গেল এখানে প্লিজ ক্লিক হয়ার টু পে ইউর পুলিশ ক্লিয়ারেন্স অ্যাপ্লিকেন্ট না এখানে ক্লিক করি এই বাটনটিতে ক্লিক করে আমরা পুলিশ ক্লিয়ারেন্স চালানটি কাটবো এখানে ক্লিক করলাম আমাদের সোনালী ব্যাংকের গেটওয়েতে চলে আসলো আমি আগের পাতায় যাই যদি আমি এখানে ক্লিক করে পেমেন্ট না করি এখন যদি আমি পেমেন্ট না করতে যে আবেদন করছি আমি এখন স্টপ রাখবো আমি কিন্তু এখান থেকে বের হয়ে যেতে পারি দেখুন আমি লগ আউট করে বের হয়ে গেলাম সব কেটে দিলাম বের হয়ে গেলাম করণীয় কি দেখুন আবার লগইন করি লগইন বাটনে ক্লিক করলাম মোবাইল নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে সাইন ইন করলাম সাইন ইন করার পর আমি মাই একাউন্টে ক্লিক করলাম মাই একাউন্টে ক্লিক করার পর একটু নিচে এসে দেখুন যে একটি এই নামে একটি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেন্ডিং ফর পেমেন্টে আছে। অপশনে কি আছে পে অনলাইন এখনই আমি পে করতে পারি অথবা পে করা থাকলে চালান আপলোড করে দিতে পারি। চালানটি আপলোড করে দিতে পারি। আমার পে করা নাই। আমি এখন পে করব। এরপর পে করার পর আপলোড বাটনে ক্লিক করে আপলোড করব।
পড়তে ও বুঝতে অসুবিধা হইলে ভিডিও তে দেখুন লাইভ ভিডিওতে দেখে বুঝতে সুবিধা হবে।
চালান কাটার নিয়ম:
খেয়াল করুন কিভাবে পে করি। পে অনলাইনে ক্লিক করলাম। আবার হেয়ারে ক্লিক করলাম। ক্লিক হয়ার এই বাটনটিতে ক্লিক করলাম। মোবাইল ব্যাংকিং এ ক্লিক করলাম। বিকাশ এ ক্লিক করলাম। যেহেতু আমি বিকাশে এ পেমেন্ট করব। 500 টাকা। সাথে প্রসেসিং ফি ত টাকা। 503 টাকা নিবে। কনফার্ম বাটনে ক্লিক করলাম। যে বিকাশ নম্বর থেকে আমি টাকাটি কেটে নিব সেই বিকাশ নম্বরটি এখানে লিখে কনফার্ম বাটনে ক্লিক করলাম। ওই বিকাশ নম্বরে একটি ওটিপি যাবে। ছয় সংখ্যার ওটিপি এখানে লিখে পুনরায় কনফার্ম বাটনে ক্লিক করে বিকাশের পিন নম্বরটি দিয়ে আবার কনফার্ম বাটনে ক্লিক করলাম। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আমাদের পেমেন্ট ভেরিফিকেশন সফল হবে এবং চালানটি আমাদের সামনে উপস্থাপন হবে। আমাদের পেমেন্টটি সম্পূর্ণ হয়ে গেল। এখানে ডাউনলোড ভাউচার এই সুইচটিতে ক্লিক করতে হবে। এই সুইচটিতে ক্লিক করলে আমরা মূল চালানটি দেখতে পাব। এই চালানটিকে প্রিন্ট করে নিবেন। প্রিন্ট বাটনে প্রিন্ট করে নিবেন। পাশাপাশি আমি একটি কপি ডাউনলোড করব আপলোড করার জন্য।
১০ মেগাবাইটের ব্যাংক চালানটিকে ফটোশপ দিয়ে ২০০ কিলোবাইটে এবং পিডিএফ থেকে জেপিজি তে কনভার্ট করার নিয়ম:
আবেদনে আপলোড করার জন্য আমি চালানটি ডাউনলোড করলাম। ডাউনলোডটি দেখুন কত এমবিতে হয়েছে। 7.6 এমবি। অথচ ওখানে আমাকে যে আপলোডটি দিতে হবে। আমি কিন্তু এখনই আপলোডে যাব। আপলোড বাটনে ক্লিক করি। এখানে ফাইল চেয়েছে আপলোডের ফাইল চেয়েছে 300 কিলোবাইট। কিন্তু আমাদের ডাউনলোডটি হয়েছে 7.6 এমবি। 1024 কিলোবাইটে এক এমবি। তাহলে কত হলো? 1024 গু 7.6 7782 কিলোবাইট হয়েছে। কিন্তু আমাদেরকে এটিকে 300 কিলোবাইট নামিয়ে আনতে হবে। কিভাবে নামিয়ে আনবো? এই পিডিএফ ফাইলটি যেটি এইমাত্র ডাউনলোড হলো সেটিকে আমি ফটশপে ওপেন করলাম। ফটশপে ওপেন করে ফাইলে গিয়ে সেভ এস দিয়ে আমি লিখবো চালান কপি। ব্যাংক চালান। যাই লিখি এবিসিডি লিখলেও হবে। লিখে ফরমেটটি জেপিইজি দিব। জেপিজি দিয়ে সেভ বাটনে চাপ দিব। এখানে কোয়ালিটিতে কমিয়ে দিব। 275 আছে চারে বা তিনে দিলাম। তিনে দিলে 254। 300র নিচে থাকলে হবে। ওকে দিলাম। আশা করি আপনারা বিষয়টি বুঝতে পারতেছেন কি করতেছি। আমি যেই ব্যাংক চালানটি কাটলাম সেটিকে ডাউনলোড করে ফটশপে নিলাম। ফটশপে নিয়ে সেভ এজ দিলাম। জেপিইজি ফরমেটে যেকোন একটি নাম দিয়ে সেভ দিলাম। চালানটি 300 কিলোবাইট এর নিচে সেভ দিলাম। এখন আমি আপলোড দিব।
ব্যাংক চালান আপলোড:
এই পেজটিতে আসলাম। এই পেজটিতে কিভাবে আসলাম? মূল আবেদনে আপলোড সোনালী ব্যাংক অর বাংলাদেশ ব্যাংক চালান। এটিতে ক্লিক করে এই পেজে আসলাম। এখানে ব্যাংকের নাম দেই। আমি সোনালী ব্যাংক দিলাম। এখানে সোনালী ব্যাংক দিলাম। কারণ আমার ব্যাংক চালানটি সোনালী ব্যাংকের। চালানে গিয়ে খেয়াল করুন উপরে হেডিং এ লেখা রয়েছে সোনালী ব্যাংক। স্থানীয় কার্যালয় ঢাকার শাখায় টাকা জমা দেওয়ার চালান। এখান থেকে ডিস্ট্রিক্ট ঢাকা দিব। বিকাশ দিয়ে কেটেছি কিন্তু ঢাকার শাখায় সোনালী ব্যাংকের ঢাকার শাখায় বিকাশ সাথে কানেক্ট হয়ে অটোমেটিক চালানটি সম্পন্ন হয়েছে। তাই আমাকে মূল তথ্যটি দিতে হবে। সোনালী ব্যাংক ডিস্ট্রিক্ট ঢাকা ব্রাঞ্চ লোকাল অফিস ব্রাঞ্চ এটি দিতে হবে। চালান ডেট কবে কেটেছি ওই তারিখটি এখানে দিতে হবে। 10 তারিখে কেটেছি 10 তারিখ এখানে দিলাম। চালান নাম্বার এটি কোথায় পাবো? এই যে এই শিটে এসে চালান নম্বরটি এখান থেকে আমরা কপি নিব। এখান থেকে চালান নম্বরটি কপি নিব। অথবা আর কোথায় পাব? এই যে এখানে চালান নম্বরটি রয়েছে এই চালানের মধ্যে চালান নম্বরটি রয়েছে আর কপি নিলে এখান থেকে আমরা কপি নিয়ে এখানে পেস্ট করে দিব কাজটি তাড়াতাড়ি হয়ে যাবে চালান চেক চেক চালান এখানে ক্লিক করব আমরা যে তথ্যগুলি দিলাম এইমাত্র সেটি চেক করে সার্ভার থেকে অটোমেটিকি তার নামটি ডিটেক্ট হয়ে গেল যে না হ্যাঁ এই নামটি সঠিক এই নাম এসেছে আবেদনকারীর নাম যদি এটি হয় তাহলে আমরা এটিকে আপলোড করব এই যে ডকুমেন্ট ফাইল চোজ ফাইল এখানে ক্লিক করব ক্লিক করে আমরা ব্যাংক চালানটি দেখিয়ে দিব এবং ওপেন বাটনে ক্লিক করবো। এখানে ব্যাংক চালানটি আসলো। আপলোড বাটনে চাপ দিলাম। সবকিছু ঠিক থাকলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে আমাদের চালানটি আবেদনের সাথে সংযুক্ত হয়ে চূড়ান্ত সাবমিট হবে। পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আবেদনটি চূড়ান্ত সাবমিট হয়ে যাবে। অ্যাকশন প্রসেসড আমাদের চালানটি সাবমিট হয়ে গেল। এরপর এখানে ফিনিশ বাটনে ক্লিক করে এখান থেকে বের হয়ে যাব।
আমাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আবেদনটি সাবমিট হয়ে গেল। আবেদনটি কমপ্লিট হয়ে গেল। এখন করণীয় কি? এখন করণীয় হলো ব্যাংক চালানটি প্রিন্ট করে নেওয়া এবং আবেদনের কপিটিও প্রিন্ট করে নেওয়া। আবেদনের কপিটি কোথায় পাবো? রেফারেন্স নাম্বার। এই যে রেফারেন্স নাম্বারের মধ্যে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে ওপেন লিংক ইন নিউ ট্যাব দিলাম। মানে আমি এই পাতাটি থেকে বের হলাম না। সরাসরি ক্লিক করলে হবে। সরাসরি এখানে যদি আমি ক্লিক করি তাইলেও কিন্তু এই পাতাটিতেই আসবে। এই আবেদনের কপিটি এখানে প্রিন্ট বাটনে ক্লিক করে আমরা প্রিন্ট করে নিব। অথবা মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে এখানেও প্রিন্ট বাটন রয়েছে। এভাবেও প্রিন্ট করবো। এভাবে প্রিন্ট করলে ছবি সহ আসবে। আর এখানে ক্লিক করলে ছবি ছাড়া আসবে। এই পার্থক্য এতে কোন অসুবিধা নেই। আমি একটু দেখিয়ে দেই। এখানে ক্লিক করলে কেমন আসে দেখুন ছবি ছাড়া। আর এদিকড এদিক দিয়ে ক্লিক করে প্রিন্ট করলে ছবি সহ দেখতে সুন্দর লাগে এই পার্থক্য। আর এখানে কি কি সংযুক্তি আছে বলা আছে যে পাসপোর্টের স্ক্যান কপি সংযুক্ত করা আছে এবং ব্যাংক চালান কপিও সংযুক্ত করা আছে। তাহলে আমরা পুলিশ ক্যান্সারের আবেদন করলাম এবং আবেদনের কপি প্রিন্ট করলাম। ব্যাংক চালানও প্রিন্ট করলাম।
১০ টি ধাপের ধারাবাহিক বর্ননা:
আমাদের প্রথম থাপটি সম্পন্ন হয়ে গেল অপ্লিকেশন সাবমিট। এখন করণীয় কি? এখন অপেক্ষা করা জেলা এসপি অফিস এই আবেদনটি দেখবে তারা রিসিভ করবে। তখন লেখা আসবে পেমেন্ট রিসিভ। দ্বিতীয় ধাপে যাবে। পেমেন্ট রিসিভ লেখা আসবে। দ্বিতীয় ধাপে গেলে স্টেপ টুতে গেলে আবেদনটি থানায় চলে আসলো। পেমেন্ট রিসিভ লেখা আসবে যে আপনার পেমেন্ট রিসিভ করা হয়েছে। আবেদনটি থানায় চলে আসবে। থানা কি করবে? বিভিন্ন একাধিক এসআইকে এই আবেদনগুলি ডিস্ট্রিবিউশন করে দেয়। এসআই দায়িত্ব দেয় যে আপনারা এই আবেদনগুলি পরিচালনা করুন। গ্রাহকদের মামলা আছে কিনা ইত্যাদি যাচাই বাছাইয়ের জন্য এসআইদেরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। তখন তৃতীয় ধাপে চলে যায়। আন্ডার ভেরিফিকেশন ধাপে চলে যায়। একটি আবেদন দেখাই আপনাকে। আন্ডার ভেরিফিকেশন তৃতীয় ধাপে চলে যায়। আন্ডার ভেরিফিকেশন ধাপে অর্থাৎ তৃতীয় ধাপে এসে যেটি হয় যে আপনাকে ফোন দেওয়া হবে। আপনাকে ফোন দিয়ে বলবে যে আপনি পুলিশ ক্যান্সারের আবেদন করছেন। আপনি কাগজপত্র জমা দেন। তখন কি কি জমা দিবেন? আপনি পাসপোর্টে কপি জমা দিবেন, ব্যাংক চালান জমা দিবেন, আবেদনের কপি জমা দিবেন, বিদ্যুৎ বিল জমা দিবেন, চেয়ারম্যান সার্টিফিকেট জমা দিবেন ইত্যাদি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট। তিনি যা চাইবেন তা আপনাকে জমা দিতে হবে। অনেকের অভিযোগ আছে যে জমা দিতে গেলে থানায় টাকা চায় বা ইচ্ছা করে দিতে হয়। এই অভিযোগগুলির কোন রিয়েল কোন ই নেই। মানে ভিত্তি নেই। কোন প্রমাণ নেই যে নেয়। কারণ নেয়ার কোন নিয়ম নেই। ব্যাংকে আপনি 500 টাকা জমা দিয়েছেন ওটি অরিজিনাল খরচ। এরপর আপনি খুশি হয়ে দেন বা না দেন এটা আপনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। কিন্তু পুলিশ পাওয়ার জন্য এটি বাধ্যতামূলক নয়। তৃতীয় ধাপে আন্ডার ভেরিফিকেশন আপনার নামে কোন মামলা আছে কিনা, বিদেশ যেতে কোন নিষেধাগা আছে কিনা সেটি যাচাই বাছাই সাপেক্ষে আপনার কাছ থেকে ডকুমেন্ট নেয়া হবে এবং চতুর্থ ধাপে রেডি ফর প্রিন্টে যাবে। সব ঠিক থাকলে রেডি ফর প্রিন্ট। আপনার নামে একটি সার্টিফিকেট ইস্যু করা হবে। থানার থেকেই আপনার নামে এই ধরনের একটি সার্টিফিকেট প্রিন্ট করা হবে। এ ধরনটি সার্টিফিকেট প্রিন্ট করা হবে। প্রিন্ট করে থানা থেকে স্বাক্ষর দিয়ে দিবে। থানার ওসি স্যার এটি স্বাক্ষর করে জেলা এসপি অফিসে ট্রান্সফার করে দিবে। জেলা এসপি অফিসে আবার স্বাক্ষর করবে। পঞ্চম ধাপে ট্রান্সফার হয়ে গেল। এরপরে জেলা এসপি অফিস থেকে ষষ্ঠ ধাপে স্বাক্ষর করবে। ষষ্ঠ ধাপে তিনি স্বাক্ষর করে আবার মন্ত্রণালয় পাঠায় দিবে। ঢাকায় পাঠায় দিবে। সপ্তম ধাপে হল ঢাকায় পাঠায় দিল। এরপরে অষ্টম ধাপে গিয়ে মন্ত্রণালয় স্বাক্ষর হবে। হয়ে নবম ধাপে এসে রেডি ফর ডেলিভারি। এই দেখুন অষ্টম ধাপে রেডি ফর মোফা ভেরিফিকেশন। মিনিস্ট্রি অফ ফরেন এফেয়ার্স এর ভেরিফিকেশন এর জন্য এই আবেদনগুলি রেডি আছে। আর যেগুলি রেডি ফর ডেলিভারি নবম ধাপে রেডি ফর ডেলিভারি। আপনি ডেলিভারির জন্য প্রস্তুত। আপনি আপনার পুলিশকে জেলা এসপি অফিসে গিয়ে নিয়ে আসতে পারবেন। অথবা আপনি কারো মাধ্যমে আনতে চাইলে তাকে বলবেন যে ভাই আপনি একটু নিয়ে আসেন আপনাকে আমি দায়িত্ব দিছি। তিনি আপনাকে এনে দিবে রেডি ফর ডেলিভারি অবস্থায় থাকলে। আর যারা নিয়ে আসবেন ডেলিভারি হয়ে গেলে ডেলিভারড লেখা আসবে। সেটি হলো দশম ধাপ।
আশা করি আপনারা মূল বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন যে একটি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স আবেদন কিভাবে করতে হয় ব্যাংকে কিভাবে টাকা জমা দিতে হয় ব্যাংক চালান কিভাবে আপলোড করতে হয় কি কি বিষয়ে সচেতনতা অবলম্বন করতে হয় এবং কিভাবে ডেলিভারি পাবেন কি পাবেন সবকিছুই কিন্তু আমি দেখিয়ে দিয়েছি এই বিষয় সম্পর্কে কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্টে প্রশ্ন করবেন আমি উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।
ভিডিওটি ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিবেন শেয়ার দিয়ে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিবেন চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে থাকলে অসংখ্য ধন্যবাদ সাবস্ক্রাইব না করে থাকলে এখনই সাবস্ক্রাইব করে পাশে বেল বাটন অন করে রাখুন আমার ভিডিওর লিস্ট ভিজিট করলে বুঝতে পারবেন যে আমি সকলের জন্য কিন্তু প্রয়োজনীয় ভিডিও ছাড়া অন্য কোন ভিডিও দেই না। ভিডিওগুলি আপনাদের কিন্তু কাজে লাগবে। যারা কম্পিউটার টাইপিং সেন্টার দিয়েছেন, গ্রাহক সেবা দিয়ে আয় করতে চান তারা কিন্তু নানাবিদ বিষয় নিয়ে আমার সাথে মতামত শেয়ার করতে পারেন। আমি আপনাদেরকে যথেষ্ট হেল্প করার চেষ্টা করব। সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। পরবর্তী ভিডিও দেখার আমন্ত্রণ জানিয়ে এখানে শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।
এ ধরনের গুরুত্বপূর্ন ভিডিও দেখতে চাইলে ও পাবলিশ হওয়া মাত্র নোটিফিকেশন পেতে চাইলে আমার ইউটিউব চ্যানেলটি ভিজিট করে সাবস্ক্রাইব করে রাখুন এবং যে কোন বিষয় জানতে চাইলে আমার ভিডিওর কমেন্টস এ প্রশ্ন করলে আমি উত্তর দিবো।
📧 ইমেইল: (1) atikulpm@gmail.com (2) admin@atikul.com
🌐 ওয়েবসাইট: ATIKUL.COM
📱 ফেসবুক: Latest info bd
▶️ ইউটিউব: LATESTINFOBD