ফরেইন মিনিষ্ট্রি

হিন্দু বিবাহের কাগজপত্র ফরেইন মিনিষ্ট্রি করার কমপ্লিট গাইডলাইন HINDU MARRIAGE DOCS FOREIGN MINISTRY

১ ভিডিও তে ৩ ধরনের আবেদন। বিবাহ সনদ ফরেইন মিনিষ্ট্রি, পাসপোর্ট ল ও ফরেইন মিনিষ্ট্রি এবং জাতীয় পরিচয় পত্র ল ও ফরেইন মিনিষ্ট্রি কিভাবে আবেদন করবেন? কত টাকা ফিস? কত দিনে পাবেন? ইত্যাদি সব কিছু জানতে পারবেন এই শিক্ষামূলক ভিডিওর মাধ্যমে।

লেখক পরিচিতি: আমি আতিকুল খান, আমি যে কাজগুলি করে অর্থ উপার্জন করি সে কাজগুলি আপনাদেরকে শেখানোর উদ্দেশ্যে ভিডিও তৈরি করে আমার ইউটিউব চ্যানেলে এবং এই ওয়েবসাইটে দিয়ে থাকি। আমি সাধারনত ভিডিওর মাধ্যমেই আপনাদের কে এ ধরনের কাজগুলি ভালোভাবে বুঝাতে পারি। লিখে লিখে বুঝাতে ততটা সহজ হয় না। ভিডিওর মাধ্যমে আমার কাজ ফলো করে আপনি নিজের কাজে লাগাতে পারবেন এবং গ্রাহক সেবা দিয়ে আয়ও করতে পারবেন।

ভিডিও দেখে শিখতে চাইলে নিচের ভিডিওর লিংক টিতে ক্লিক করুন।

ভিডিওর কথাগুলি সরাসরি আপনাদের নিকট নিম্নে শেয়ার করলাম। (ভিডিও দেখে শিখতে এবং বুঝতে সহজ, লেখায় বানানগত ভুলত্রুটি থাকতে পারে)

আসসালামু আলাইকুম ভিউয়ার্স। লেটেস্ট ইনফো বিডির পক্ষ থেকে আপনাকে শুভেচ্ছা।

হিন্দু ধর্মীয় বিবাহের কাগজপত্র ল এবং ফরেন মিনিস্ট্রি করাতে চাইলে এই ভিডিওটি আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকের এই শিক্ষামূলক ভিডিওটির মাধ্যমে আমি একটি হিন্দু ধর্মীয় পরিবারের বিবাহের কাগজপত্র ফরেন মিনিস্ট্রি করার জন্য আবেদন করে আপনাদেরকে দেখাবো।

কিভাবে আবেদন করতে হয় সেটি জানতে পারবেন। কত টাকা ফি লাগে তাও জানতে পারবেন। কতদিনে পাবেন সেটিও জানতে পারবেন। জেলা রেজিস্ট্ররের বরাবর কিভাবে আবেদন করতে হয় অর্থাৎ সর্বশেষ যে আবেদনের নিয়ম জেলা অফিস বরাবর সেটিও জানতে পারবেন। পাশাপাশি বোনাস হিসেবে যেটি জানতে পারবেন সেটি হলো একই ভিডিওতে তিন ধরনের আবেদন শিখতে পারবেন। বিবাহের কাগজপত্রের আবেদন এবং জাতীয় পরিচয়পত্র কিভাবে ফরেন মিনিষ্ট্রি করাতে হয় সেটিও জানতে পারবেন এবং পাসপোর্টের কপি কিভাবে ল এবং ফরেন মিনিষ্ট্রি করতে হয় সেটিও জানতে পারবেন।

তাই গুরুত্বপূর্ণ এই ভিডিওটি না টেনে সম্পূর্ণ দেখুন এবং এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও প্রতিনিয়ত পেতে অবশ্যই লেটেস্ট ইনফো বিডি YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল বাটন অন করে রাখুন কারণ আমি প্রতিনিয়ত আপনাদের জন্য এ ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও দিয়ে থাকি, ভিডিও তালিকা ভিজিট করলেই বুঝতে পারবেন।

লেখা পড়ে পড়ে শিখার চেয়ে ভিডিও দেখে বুঝতে সহজ হবে। ভিডিওটি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

আমরা সকলেই জানি যে ফরেন মিনিষ্ট্রি করার জন্য এখন সচিবালয়তে যেতে হয় না, মাই গভ ওয়েবসাইটের মাধ্যমে নির্দিষ্ট নিয়মে আবেদন করলেই আমরা ফরেইন মিনিষ্ট্রি এটেস্টেশন পেয়ে যাই। কিভাবে এ ধরনের একটি অ্যাপস্টিল সার্টিফিকেট পাই তাই আমরা শিখবো। এই সার্টিফিকেটটি মোফা কর্তৃক মিনিস্ট্রি অফ ফরেন অ্যাফেয়ারস কর্তৃক ভেরিফাইড এবং সার্টিফিকেটটিতে একটি কিউআর কোড থাকবে। যে কিউআর কোডটি আপনি স্ক্যান করলে যে সকল ডকুমেন্ট দিয়ে আপনি ফরেন মিনিস্ট্রি করেছিলেন সেই ডকুমেন্টগুলি কিন্তু দেখতে পারবেন। এবং এই সার্টিফিকেটটি যেখানে জমা দিবেন তারা খুব সহজে আপনার এই কিউআর কোডটি স্ক্যানের মাধ্যমে আপনার ডকুমেন্টগুলি ভেরিফাই করে নিতে পারবে।

মূল পর্বে চলে যাই। আমি কি কি ডকুমেন্ট পেয়েছি বা কি কি ডকুমেন্ট আমি ফরেন মিনিষ্ট্রি করার জন্য নিয়েছি সেগুলো আপনাদেরকে একটু দেখাই। পাসপোর্টের কপি পেয়েছি। দুইটি এনআইডি কার্ডের কপি পেয়েছি এবং বিবাহের রেজিস্ট্রেশন পেপারস পেয়েছি। বাংলা মেরিয়েজ সার্টিফিকেট, ইংরেজি মেরিয়েজ সার্টিফিকেট এবং এফিডেভিট বাংলায় তিন পাতা। ইংরেজিতে এফিডেভিট তিন পাতা। হাসব্যান্ড ওয়াইফের স্বাক্ষর পেয়েছি।

এখানে আমি তিনটি আবেদন করব। পাসপোর্টের কপি একটি আবেদন করব। এটার জন্য আমি একটি এপস্টিল সার্টিফিকেট পাব এবং এনআইডি কার্ড দুটির জন্য একটি আবেদন করব। এটার জন্য আরেকটি এপস্টিল পাব। যেহেতু এখন বিবাহের কাগজপত্র জেলা রেজিস্টার অফিস বরাবর ফরেন মিষ্টির জন্য আবেদন করতে হয় তাই শুধুমাত্র বিবাহের কাগজপত্রই আমরা সেখানে দিব এবং এনআইডি কার্ডগুলি আলাদা আবেদন করব এবং পাসপোর্টটিও আমরা আলাদা আবেদন করব সব একসাথে দিলেও হবে সেক্ষেত্রে সময় বেশি লাগতে পারে কারণ বিভিন্ন ভিন্ন ভিন্ন মন্ত্রণালয়ের ডকুমেন্ট এখানে আপনি দিতেছেন।

আমি মূল আবেদনে চলে যাই। এ কাজটি করার জন্য আমি এজ ব্রাউজারটি ইউজ করলাম। মাই গভ সাইটটি এজ ব্রাউজারে দেখবেন খুব ভালো চলে। এখানে নাগরিক লগিনে ক্লিক করে লগিন করব। একটি একাউন্টে আমাকে আগে লগিন করতে হবে। যিনি আমাকে কাজ দিয়েছেন তিনি তার একাউন্ট নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড আমাকে দিয়েছেন। তার একাউন্ট নাম্বার এখানে আমি দিলাম। অর্থাৎ মোবাইল নাম্বারটি হলো এককাউন্ট নাম্বার এবং তার পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করুন বাটনে ক্লিক করলাম। কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই আমি তার একাউন্টে লগইন করতে পারলাম। এই একাউন্ট কিভাবে করতে হয় সে বিষয়ে আমার চ্যানেলে ভিডিও পাবেন। এখান থেকে কি করব?

একটু নিচে এসে বিদেশগামী নাগরিকদের সার্টিফিকেট সত্যায়ন এখানে ক্লিক করব। এখানে ক্লিক করার পর আমি এই উপরে লিখবো কোন বিষয়ে আমি সার্ভিস চাই। এখানে কিন্তু সকল বিষয় রয়েছে। যে সকল বিষয়ে ফরেন মিনিষ্ট্রি করানো লাগে সকল বিষয়ে কিন্তু আপনারা এখান থেকে খুঁজে পাবেন। যেহেতু আমি বিবাহ সনদ ফরেন মিনিষ্ট্রি করাবো। আমি এখানে বিবাহ লিখি। না খুঁজে আমি বিবাহ লিখি। বিবাহ সনদ নিকামা সত্যায়নের আবেদন এখানে ক্লিক করলাম এখানে এসে আমি আবেদন করনে যাব তার আগে কিছু নিয়মাবলী আছে সেগুলি একটু দেখে আপনাদেরকে একটু বলে নেই কিছু কিছু জেলার ক্ষেত্রে ভিন্ন নিয়ম কিশোরগঞ্জ জেলার জন্য নেত্রকোনা জেলা সিলেক্ট করতে হবে, মেহেরপুর জেলার জন্য চুয়াডাঙ্গা জেলা নির্বাচন করতে হবে, লক্ষমীপুর জেলার জন্য ফেনী জেলা নির্বাচন করতে হবে। পাশাপাশি আর কি রয়েছে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র কি কি কাগজপত্র আপনাকে দাখিল করতে হবে সেটা এখানে বলা আছে নিকাহ রেজিস্টার বা বিবাহ নিবন্ধক কর্তৃক প্রদত্ত বিবাহ সংক্রান্ত নোটারীকৃত দলিল সমূহের স্ক্যান কপি অর্থাৎ সকল কাগজপত্র নোটারি করে তারপর স্ক্যান করে নিতে হবে। এরপর কি বলেছে? বিশেষ দ্রষ্টব্য বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবে সেটি হলো ফাইলের সাইজ যেন এক মেগাবাইট এর মধ্যেই থাকে। আমি যে স্ক্যানগুলি করেছি দেখুন এটাতে ক্লিক করি। 777 কেবি 777 কিলোবাইট 1024 কিলোবাইট = এক মেগাবাইট। এক মেগাবাইট এর নিচে আছে। প্রত্যেকটি ডকুমেন্টই আমার এক মেগাবাইট এর নিচে রয়েছে। এরপর ফাইলগুলি অবশ্যই জেপিজি, জেপিজি বা পিএনজিতে সেভ থাকতে হবে এবং সংযুক্তি গুলি সঠিকভাবে আপলোড দিতে হবে। আপলোড না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এ কথাগুলি এখানে বলা আছে।

আমি আবেদন করুন বাটনে ক্লিক করলাম। এরপরে প্রাপক অফিস কার বরাবর আমরা আবেদনটি করব? জেলা পর্যায়ের কার্যালয় একটি এখানে রয়েছে। এর আগে কিন্তু মন্ত্রণালয় ছিল। সেটি এখন নাই। জেলা রেজিস্টার কার্যালয় এটিও সিলেক্ট করা আছে। এরপরে বাছাইকরণ তালিকা থেকে আপনার আবেদনটি কোন জেলার? আপনার কাগজপত্র কোন জেলার সেই জেলা নির্বাচন করতে হবে। আমার এই কাগজপত্রগুলি মৌলভী বাজার জেলার আমি মৌ লেখার সাথে সাথে জেলা রেজিস্টার কার্যালয় মৌলভী বাজার এটি চলে এসেছে। এরপর এখানে দেখুন আবেদনের ফরমেট কিন্তু অটোমেটিক রেডি করা আছে।

বরাবর সচিব আইন ও বিচার বিভাগ, আইন বিচার ও সংসদ বিষয় মন্ত্রণালয়। বিষয়: বিবাহ সনদ নিকাহনামা সত্যায়নের আবেদন। আমাদেরকে আর একটি কষ্ট করে লিখতে হবে না। কারণ একেকজন একেকভাবে লিখবে। মন্ত্রণালয় বিরক্ত হবে। সময় বেশি লাগবে। তাই ফরমেটটি একটি নির্দিষ্ট ফরমেট তারা দিয়েছে। এখানে শুধুমাত্র আমরা তথ্য ফিলাপ করব।

আবেদনে প্রথমে আবেদনকারী তথ্য। আবেদনকারীর নাম। আবেদনকারী কে হবেন? এখানে বিবাহের কাগজপত্রের ক্ষেত্রে হাসবেন্ড এবং ওয়াইফ যেকোন একজন আবেদনকারী হতে পারবেন। এই যেহেতু আমি এই ব্যক্তির একাউন্টে লগইন করেছি তাই তার নাম, তার পিতার নাম, তার মাতার নাম, তার স্ত্রীর নাম, তার মোবাইল নাম্বার, তার ইমেইল এড্রেস, তার এনআইডি কার্ড নম্বর এরপরে জন্মনিবন্ধন লাগবে না। পাসপোর্ট নম্বরও বাধ্যতামূলক না। কিন্তু জন্ম তারিখটি লাগবে। এটি আমি একটু দিয়ে দেই। যেহেতু এখানে জন্ম তারিখ নাই। জন্ম তারিখটি দিতে হবে। জন্ম তারিখের মধ্যে দেখুন লাল স্টারমার্ক দেওয়া রয়েছে। এটি ম্যান্ডেটরি। 100% আপনাকে এই জন্ম তারিখ দিতে হবে। যে যে বিষয়গুলিতে স্টারমার্ক থাকবে সেই বিষয়গুলি আপনাকে 100% ফিলাপ করতে হবে। জন্ম তারিখ দেওয়ার জন্য আমরা এখানে ক্লিক করে প্রথমে সাল এরপরে মাস এরপরে তারিখ দিব। আমি বামদিকে এরোতে ক্লিক করলাম। আরেকবার ক্লিক করলাম। আরেকবার ক্লিক করলাম। দেখুন এখানে পেয়ে গেলাম। এরপরে মাস এরপরে দিন এভাবে আমাদের জন্ম তারিখটি দেওয়া হয়ে গেল। এরপর স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা তাও দেওয়া রয়েছে। কিন্তু থানা এবং জেলার নাম এখানে নেই। আমি লিখে দেই শ্রীমঙ্গল মৌলভীবাজার। স্থায়ী ঠিকানায় লিখলাম। বর্তমান ঠিকানাতে এটি দিয়ে দিলাম। এরপর একটু নিচে আসি। যিনি সনদ ইস্যু করেছেন তার নাম। অর্থাৎ এই বিবাহ সনদ হিন্দু মেরিয়েজ সার্টিফিকেটের বিবাহ সনদ কে ইস্যু করেছেন তার নাম এখানে দিতে হবে। আমি এই ডকুমেন্টে যার নাম পেয়েছি তার নামটি আমি এখানে লিখে দিব। তার নামটি এখানে লিখে দিলাম। মন্দিরা দেব। এই থানার শ্রীমঙ্গল থানার দায়িত্বে মন্দিরা দেব। তিনি রয়েছেন তার পদবী কি সেটি এখানে লিখতে হবে। তার পদবী হল হিন্দু মেরিয়াস রেজিস্ট্রার এবং তার দপ্তরের নাম কি? সেটি এই দপ্তরের নাম ইংরেজিতে এখানে লিখতে হবে। শ্রীমঙ্গল উপজেলা মৌলভীবাজার বাংলাদেশ। এই কথাগুলি আমি কোথায় পেলাম? এই কথাগুলি ম্যারিজ সার্টিফিকেটের মধ্যেই রয়েছে। এরপর একটু নিচে এসে আমি স্বাক্ষর দিব। কার সাক্ষর দিব? এখানে যার নামটি রয়েছে যার যিনি আবেদনকারী তার সাইন দিতে হবে। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে কোন কাগজপত্র ফরেমেসি করতে চাইলে বাবা ও মা আবেদনকারী হন ওই বাবা মার সাক্ষর এখানে দিতে হয়। যেহেতু আমি বরের নামে অর্থাৎ ছেলের নামে বিবাহে হাজবেন্ড এবং ওয়াইফ হাসবেন্ডের নামে এই একাউন্ট হাসবেন্ড আবেদনকারী। সাক্ষরটি আপলোড করার জন্য এই বাটনটিতে ক্লিক করতে হবে। হলুদ কালারের যে বাটনটি রয়েছে আপলোড বাটন এখানে ক্লিক করলাম। এরপরে স্ক্যান করা সাক্ষ্যটি আমি দেখিয়ে দিলাম। এরপরে ওপেন বাটনে ক্লিক করলাম। এখান থেকে আমি আরেকটু বড় করি যেন সাক্ষ্যটি পুরোপুরি ভিজিবল হয়। এইযে দেখুন সুন্দরভাবে ভিজিবল হয়েছে। এরপরে ক্রোপ বাটনে ক্লিক করব। সাক্ষ্যটি বসে গেল। যদি সাক্ষ্যটি আপনাদের পছন্দ না হয় আবার দিতে চান তাহলে ক্লিয়ার বাটনে ক্লিক করবেন। আবার রিঅপলোড করে দিবেন। এখন কাজ কি? আমরা যে কাগজপত্রগুলি স্ক্যান করে নিয়েছি সেগুলি একটি একটি করে এখানে দেখিয়ে দিব। দেখুন এখানে আমি ক্লিক করি একটি বাটন রয়েছে সিরিয়াল মত দিতে হবে প্রথমে আমি কি দিব মেরিজ সার্টিফিকেট দেই যেহেতু বিবাহের কাগজ আমি ফরেন মিনিস্ট্রি আবেদন করতেছি তাই এখানে সর্বোচ্চ মেইন ডকুমেন্ট হলো মেরিজ সার্টিফিকেট আমি বাংলাটি দিলাম মেরিজ সার্টিফিকেট বাংলা এটি দিলাম ওপেন বাটনে ক্লিক করলাম আপলোড হইতেছে এ কথাটি কিন্তু বলেছিল যে আপলোড না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন মেরি সার্টিফিকেট দেওয়ার পরে আমি প্লাস বাটনে ক্লিক করলাম কারণ আমাকে আরো ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে। প্লাস বাটনে ক্লিক করলে আমি আপলোডে সুইচ পাবো। এরপরে আপলোড বাটনে ক্লিক করি। এরপরে এখানে কি রয়েছে? মেরিয়াস সার্টিফিকেটের ইংরেজি কপি। এটি দিলাম। ওপেন বাটনে ক্লিক করলাম। আপলোড হইতেছে। আমি আবার প্লাস বাটনে ক্লিক করি। প্লাস বাটনে আমি কয়েকটি ক্লিক করে নিলাম। কয়েকটি ডকুমেন্ট আপলোড করার জন্য। এতে সময় সেভ হবে। এরপর একটি করে সিরিয়াল মতো আপলোড করে দিব। আপলোড বাটনে ক্লিক করলাম। মেরেজ সার্টিফিকেট হয়ে গেল। এরপরে রেজিস্ট্রেশন পেপারসটি আপলোড করব। রেজিস্ট্রেশন পেপারস বাংলায় তিনি দিয়েছেন। তাকে বলেছিলাম ইংরেজি দেওয়ার জন্য। তিনি ইংরেজি দিবেন না। তিনি বলছেন আমাদের ধর্মে হিন্দু ধর্মে ইংরেজি ম্যেরিজ সার্টিফিকেট থাকলেই চলবে। কিন্তু আমার কথা হলো তাকে বলেছিলাম যেহেতু এটি একটি বাংলা পেপারস। বাংলা ডকুমেন্ট। বাংলায় লেখা ডকুমেন্ট। বিদেশের কাজে লাগাবেন। বিদেশে কিন্তু বাংলার ডকুমেন্ট তারা কাজ করবে না। তারা এই ডকুমেন্টের ইংরেজি অনুবাদ চাইতে পারে আপনার কাছে। আপনি এটি ইংরেজি করে তারপরে আপনার বিবাহ নিবন্ধকের মাধ্যমে সিগনেচার করে আপনি নোটারি করে নেন। এটি তাকে বলেছিলাম। তিনি বলেন যে না আমাকে এভাবে দিলে চলবে। সেজন্য আমি এই রেজিস্ট্রেশন পেপারসটির ইংরেজি ছাড়াই এই আবেদনটি করতেছি। আপনারা চাইলে এটিকে ইংরেজি করে নিবেন। সেটা কিন্তু আমার মতে ভালো হবে। কারণ বিদেশের কাজে কিন্তু ইংরেজিটা গ্রহণযোগ্য হবে। ওপেন বাটনে ক্লিক করলে এই রেসিডেন্ট পেপারসটিও আপলোড হয়ে গেল। এরপরে সিরিয়াল মত অন্য ডকুমেন্টগুলো আমরা এক এক করে আপলোড করে দিব। সিরিয়াল মতে কি রয়েছে? আপনার এফপিডেভিট রয়েছে। একটিটি করে আমি এটি দেই। প্রথম পাতাটি দেই। এরপরে এরপরের পাতাটি দেই। এরপরে দেই আরো দুইটি নেই। মোট তিনটি আরো পেজ রয়েছে। এখানে ক্লিক করলাম। ইংরেজি এফিডিফিট। প্রথম পেজ। ইংরেজি এফিডেপিট সেকেন্ড পেজ, ইংরেজি এফিডেপির থার্ড পেইজ। আমাদের সকল ডকুমেন্ট আপলোড করা কমপ্লিট হয়ে গেল। এখন করণীয় কি? আবেদনটি দপ্তরে দাখিল করুন। এখানে ক্লিক করব। ক্লিক করলাম। এখানে একটি প্রিভিউ দেখাবে। মানে আমি যা যা লিখেছি সবকিছুর একটি প্রিভিউ দেখাইতেছে এবং কি কি এটাচমেন্ট দিয়েছি সেগুলিও এখানে দেখাইতেছে। আবেদন দাখিল করুন বাটনে ক্লিক করলাম। প্রক্রিয়াধীন কয়েক সেকেন্ডে এই প্রক্রিয়াধীন থাকবে এবং আমাদের আবেদনটি দাখিল সম্পন্ন হয়ে গেল। এখানে আবেদনের তারিখ সেবা প্রদানের সম্ভাব্য তারিখ সেগুলো কিন্তু এই মুহূর্তে নেই। কি রয়েছে? আবেদন গৃহীত হয়েছে। আমি একটু রিফ্রেশ করি। রিফ্রেশ করার সাথে সাথেই আবেদনের তারিখ আজকে 11 তারিখ এবং সেবা প্রদানের সম্ভাব্য তারিখ 16 তারিখ। সম্ভাব্য তারিখ। এটি কিন্তু ফিক্স ডেট না। কর্তৃপক্ষ আপনাকে কি বলেছে যে আমরা একটি সম্ভাব্য তারিখ দিলাম। এই তারিখের মধ্যে হইতে পারে সময় বেশি লাগতে পারে সময় কমও লাগতে পারে এখন কাজ কি এখন কাজ হলো অপেক্ষা করা আপনার এই আবেদনটি কর্তৃপক্ষ জেলা রেজিস্টার অফিস আপনার এই আবেদনটি ভেরিফাই করবে কার মাধ্যমে ভেরিফাই করবে আপনার কাগজপত্র যিনি ইস্যু করেছেন বিবাহ নিবন্ধকের মাধ্যমে যোগাযোগ করে ভলিউমে মাধ্যমে ভলিউমে আপনার এই তথ্য সঠিক আছে কিনা সেগুলা কিন্তু তথ্য যাচাই বাছাই করবে। কোন ভুল তথ্য থাকলে আপনার আবেদন রিজেক্ট হবে। আশা করি আবেদনের প্রক্রিয়াটি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। এরপরে আপনাকে মাঝে মাঝে লগইন করে দেখতে হবে অনুমোদন হইলো কিনা। অনুমোদন হইলে আপনার সার্টিফিকেটটি আপনি কিভাবে পাবেন। এখানে ক্লিক করবেন। এইযে এখানে লেখা থাকবে আবেদনের অবস্থা অনুমোদন দেওয়া হলো বা কি ধাপে আছে সেগুলো কিন্তু এখান থেকে দেখতে পারবেন। এখানে ক্লিক করলেও আরো বিস্তারিত জানতে পারবেন। আমি ক্লিক করি। ক্লিক করলে দেখুন কি রয়েছে আবেদন গৃহীত হয়েছে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রেরণ করা হয়েছে এখানে স্টেপগুলি আগাবে নিচের দিকে আগাবে কমপ্লিট হলে নিচে ডাউনলোড আসবে যে আপনার এপস্টিল রেডি আপনি ডাউনলোড করে নিতে পারেন আমি সেটার একটা স্যাম্পল আপনাদেরকে একটু দেখাই এই যে দেখুন যে এখানে আবেদন গৃহীত হয়েছে তারপরে সংশ্লিষ্ট দপ্তরে প্রেরণ করা হয়েছে তারপরে কার্যক্রম চলমান এরপরে অনুমোদন দেওয়া হলো সংযতি ডাউনলোড ডাউনলোডে ক্লিক করলে এই অ্যাপস্টিল সার্টিফিকেটে চলে আসেন যেখানে কিউআর কোড রয়েছে এই কিউআর কোড স্ক্যান করলে দেখুন কি কি দেওয়া হয়েছে সেগুলো কিন্তু এখানে চলে আসে। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন যে কিভাবে একটি আবেদন করতে হয় এবং অপেক্ষা করে কিভাবে এই ডাউনলোডটি নিতে হয়। এরপর কি করব? এরপরে আমরা পাসপোর্টের কপি আবেদন করব। পাসপোর্টের কপি পরের মিষ্টি করার জন্য আবেদন করব। নতুন আবেদন এখানে ক্লিক করলাম। নতুন আবেদন। একটু নিচে আসি। বিদেশগামী নাগরিকদের সার্টিফিকেট সত্যন। এখানে ক্লিক করলাম। এরপরে এখানে আমি পাসপোর্ট লিখি। পাসপোর্ট সত্যান আবেদন। এখানে গেলাম। আমি পাসপোর্টের আগে এনআইডি কার্ডের আবেদনটি করি। তার কারণ আমি একটু পরেই আপনাদেরকে বলতেছি। জাতীয় পরিচয়পত্র লিখি জাতীয় পরিচয়পত্র সতান আবেদন। এজন্যই এটি আমি আগে নিলাম। কারণ এখানে হাসবেন্ড এবং ওয়াইফ দুজনের আইডি কার্ড রয়েছে। আর আমার একাউন্টটি হাসবেন্ডের নামে একাউন্ট করা। আমি এখান থেকে আবার আবেদনকরণ বাটনে ক্লিক করব। এরপর প্রাপক অফিস মন্ত্রণালয়। এখন আর জেলা অফিস নাই। মন্ত্রণালয়। এরপরে বাছাইকরণ থেকে আইন ও বিচার বিভাগ সিলেক্ট করলাম। এরপরে ওই আবেদনের ফরমেটটি এখানে রয়েছে। এরপর আবেদনকারী। আবেদনকারী কে হবেন? যিনি হাসবেন্ড তার নামে যেহেতু একাউন্ট তিনি আবেদনকারী হইতে পারেন। কারণ তার ডকুমেন্টও এখানে থাকবে। তার এবং তার ওয়াইফের দুইজনের ডকুমেন্ট আছে বিধায় আমরা আবেদনকারী হাজবেন্ডকে এখানে রাখতে পারি। যেকোন একজন আবেদনকারী থাকলেই হবে। আমার আর কষ্ট করে এগুলি চেঞ্জ করতে হলো না। কিন্তু যখন আমি পাসপোর্টের আবেদনটি করব তখন একটু আমাকে চেঞ্জ করতে হবে। কারণ ওখানে হাজবেন্ডের পাসপোর্ট নেই। এখানে জন্ম তারিখটি নেই। জন্ম তারিখটি আমাদেরকে দিতে হবে। কারণ স্টার মার্ক রয়েছে বাধ্যতামূলক। এখানে জন্মতারিখটি আমাদেরকে দিতে হবে। দুই ঠিকানা তিয়ে দিলাম। এরপরে আমরা কি করব? যেহেতু জাতীয় পরিচয়পত্র ফরেন মিনিস্টি করার জন্য আবেদন করতেছি তাই এখানে আমাকে জাতীয় পরিচয়পত্র যিনি ইস্যু করেছেন তার নাম তার পদবী তার দপ্তর নাম আমাদেরকে দিতে হবে। নামে আমি দিব গট অফ দা পিপলস রিপাবলিক অফ বাংলাদেশ এবং পদবী আর দপ্তর নাম কি দিব? পদবী এবং পদবীতে দিব ইলেকশন কমিশনার। এরপর দপ্তরের নাম। দপ্তরের নামে দিব ইলেকশন কমিশন। এরপরে আবার সেই সাক্ষর আমরা আপলোড করে দিব। এখানে আপলোড বাটনে ক্লিক করলাম। সাক্ষরটি দেখিয়ে দিলাম। ওপেন বাটনে ক্লিক করলাম। এখানে এই মার্জিনটা একটু বাড়িয়ে নিব। কারণ পুরো সাক্ষ্যটা যেন ভিজিবল হয়। দেখা যায়। ক্রপ বাটনে ক্লিক করি। সাক্ষ্যটি এখানে বসে গেল। যদি ভুল হয় কোন তাহলে ক্লিয়ার বাটনে ক্লিক করে আবার আমরা আপলোড করে দিব। এরপর জাতীয় পরিচয়পত্রের নোটারীকৃত স্ক্যান কপি শুধু জাতীয় পরিচয়পত্র আপলোড দিলে কিন্তু হবে না। নোটারি করা থাকতে হবে। দেখুন এখানে কিন্তু নোটারি করা রয়েছে। নোটারি পাবলিক কার্যালয়ের মাধ্যমে নোটারি করা রয়েছে। এখানে ক্লিক করে আমি আপলোড করে দেই। প্রথমে ছেলেরটা দেই। হাজবেন্ডটা দেই। কারণ একাউন্টটি হাসবেন্ডের আবেদনকারী হাজবেন্ড। আপলোডটি হয়ে গেল। প্লাস বাটনে ক্লিক করে তার ওয়াইফের আইডি কার্ডটিও এখানে আমি দেখিয়ে দেই। ওপেন বাটনে ক্লিক করলাম। এরপরে কি করব? আবেদনটি দপ্তরে দাখিল করুন। এখানে ক্লিক করলাম। এখানে সব ঠিক আছে কিনা আমাকে চেক করতে বলা হয়েছে। চেক করে একটু নিচে এসে আবেদন দাখিল করুন বাটনে ক্লিক করলাম। কয়েক সেকেন্ড পরে আমরা কি দেখলাম? আবেদনটি গৃহীত হয়েছে। মানে আবেদনটি দাখিল সম্পন্ন হয়েছে। এখানে তারিখটি কিভাবে আসবে? রিফ্রেশ করলেই আমরা এ তারিখটি দেখতে পাব। এইযে আজকে এপ্লাই হয়ে গেল। আবেদনের তারিখ আজকে 11 তারিখ। সেবা প্রদানের সম্ভাব্য তারিখ 16 তারিখ পাঁচ দিন সময় নিয়েছে সম্ভাব্য তারিখ আমরা পেলাম এখন আরেকটি আবেদন করব সর্বশেষ আবেদন সেটি হলো পাসপোর্টের জন্য নতুন আবেদনে গেলাম এরপর বিদেশগামী নাগরিকদের সার্টিফিকেট স্তয়ন এখানে গেলাম এরপর এখানে পাসপোর্ট লিখি পাসপোর্ট সত্যায়ন আবেদন এখানে গেলাম এরপর কি বলেছে এখানে পাসপোর্টের নোটারীকৃত স্ক্যান কপি অর্থাৎ পাসপোর্টের কপি অবশ্যই নোটারি করা থাকতে হবে আবেদন কোন বাটনে ক্লিক করলাম মন্ত্রণালয় অটোমেটিক মন্ত্রণালয় সিলেক্ট করা আছে আইন ও বিচার বিভাগ এরপরে এখানে কমন কথা বলা আছে আবেদনের যে হেডিং হেডলাইন বিষয় পাসপোর্ট সতন আবেদন সেগুলো কিন্তু অটোমেটিকলি রেডি করা আছে আমরা যে বিষয়ে প্রবেশ করি যে বিষয়ে আবেদনে যাই সেই বিষয়ের বিষয়টাই কিন্তু এখানে অটোমেটিক সেট হয়ে থাকে এখন আমরা যে কাজটি করব আবেদনকারী তথ্যগুলি সব চেঞ্জ করব নাম পিতা নাম মাধ্যম এগুলি চেঞ্জ করব কেন চেঞ্জ করব কারণ হাজবেন্ড এবং ওয়াইফ দুইজনের পাসপোর্টের কপি যদি দুইজনে থাকতো তাহলে যেকোন একজন আবেদনকারী হলেই হইতো। তাই আমি যেহেতু এখানে কনের পাসপোর্ট তাই কনের নাম দিয়ে আমি আবেদনকারী হিসেবে কনেকে সেট করব। এগুলো আমি এখন মুছে দিব। এখান থেকে বরের নামটি আমি নিচে নিয়ে যাই। স্বামী স্ত্রী নামের জায়গায় নিয়ে গেলাম। এবং কনের নামটি এখানে নিয়ে আসলাম। রিপ্লেস করলাম। এরপরে কি করব? আবেদনকারীর নাম ইংরেজিতে লিখব। ইংরেজিতে দিলাম। এরপরে আবেদনকারীর পিতার নাম। এরপরে আবেদনকারীর মাতার নাম। আবেদনকারীর হাজবেন্ডের নাম দেয়া আছে। মোবাইল নাম্বার ওটাই রইলো। ইমেইল এড্রেস ওটাই রইলো। কারণ কমপ্লিট হয়ে গেলে এই মোবাইলেই মেসেজ আসবে। একটি আবেদনের জন্য অন্য মোবাইল নাম্বার আর ব্যবহার করলাম না। জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার যেহেতু আছে দিয়ে দিলাম। যেহেতু পাসপোর্টের আবেদন অর্থাৎ পাসপোর্টের জন্য আমরা পাসপোর্ট নাম্বারটি দিয়ে দেই। এটা একটি ভালো দিক। এটা খেয়াল রাখবেন এটি দিয়ে দেওয়ার জন্য। ভেরিফাই হতে তাড়াতাড়ি হবে। এরপর জন্ম তারিখ। এরপর এখানে ঠিকানাটি আমি একটু থানা এবং জেলাটি দিয়ে দেই। এরপর এখানে যিনি সনদ ইস্যু করেছেন অর্থাৎ পাসপোর্টটি কে ইস্যু করেছেন সেটি আমাদেরকে এখানে লিখতে হবে। পাসপোর্টের ক্ষেত্রে আমরা যা লিখবো ডিআইপি ঢাকা। পাসপোর্ট ইস্যু করে ডিআইপি ঢাকা। পাসপোর্টের মধ্যে আপনারা দেখবেন ছবির ডান পাশে ডিআইপি ঢাকা লিখা আছে। এরপরে পদবীতে আমি দিব ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট ডাইরেক্টর। এরপর দপ্তরের নামে দিব ডিপার্টমেন্ট অফ ইমিগ্রেশন এন্ড পাসপোর্ট গপট অফ দা পিপলস রিপাবলিক অফ বাংলাদেশ। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। একটু নিচে এসে আমি সাক্ষর দিব। সাক্ষরটি কার দিব? আবেদনকারী সাক্ষর দিব। কনের সাক্ষর দিব। কণ সাক্ষর সিলেক্ট করলাম। ক্রপ বাটনে ক্লিক করলাম। কনের সাক্ষরটি বসে গেল। একটু নিচে এসে পাসপোর্টের কপিটি আপলোড করে দিব। আপলোড বাটনে ক্লিক করলাম। পাসপোর্টটি দেখিয়ে দিলাম। এরপরে ওপেন বাটনে ক্লিক করলাম। এরপর আবেদনটি দপ্তরে দাখিল করুন। এখানে ক্লিক করলাম। সবকিছু ঠিক থাকলে আমি যে চেক করতেছি বানান সব ঠিক আছে কিনা, সব তথ্য ঠিক আছে কিনা, আপলোড ঠিক আছে কিনা আপনারা এগুলা দেখে নিবেন। কিভাবে দেখে নিবেন আমি একটি কেটে দিলাম। এই যে দেখুন এখানে আই বাটন রয়েছে। চোখের যে ছবিটি রয়েছে এখানে ক্লিক করলে আমরা যে ডকুমেন্টটি আপলোড করেছি সেটি কিন্তু আমরা এখানে দেখতে পাব। সেটি কিন্তু আমরা এখানে দেখতে পাব। এখান থেকে আমরা দেখে নিতে পারি সঠিক আছে কিনা। আর যদি সঠিক না থাকে তাহলে আমরা রিঅপলোড দিব রিফ্রেশ করে। এখানে ক্লিক করলাম সাবমিট করার জন্য। নিচে এসে আবেদন বাখিল করন বাটনে পুনরায় ক্লিক করলাম। প্রক্রিয়ার দিন থেকে আবেদনটি দাখিল হয়ে গেল। আবেদনটি গৃহীত হয়েছে। এখানে একটা বিষয়ে খেয়াল করুন যে এই যে আমি যে তিনটা আবেদন করলাম কোন পেমেন্ট লেগেছে কোন পেমেন্ট লাগেনি। এক টাকাও কিন্তু কোন সরকারি ফিস নেয়নি। অর্থাৎ বিবাহ মেরি সার্টিফিকেট ফরেন মিনিস্ট্রি করার জন্য কোন পেমেন্ট গভমেন্ট নেয়নি। জাতীয় পরিচয়পত্র ফরেন মিষ্টি করার জন্য কোন পেমেন্ট নেয়নি। পাসপোর্টের কপি সত্যায়ন করার জন্যও কিন্তু কোন পেমেন্ট নেয়নি। শুধুমাত্র আমরা একটা নির্দিষ্ট সময় সাপেক্ষে সুন্দর করে নির্ভুলভাবে সরকার বরাবর আমরা ফরেন মিস্ট্রি পাওয়ার জন্য আবেদন করলাম। আর আবেদনের প্রেক্ষিতে পাঁচ কার্যদিবস তারা সময় নিবে। যদি আপনি বৃহস্পতিবার আবেদন করেন তাহলে ওইভাবেই তারা সময়টি নিবে। ওই সময়ের মধ্যেই সাধারণত হয়ে যায়। অনেক সময় আগেও হয়। কোন কোন ক্ষেত্রে আবার একটু বেশিও লাগে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আগে হয়ে যায়।

আশা করি আপনারা সকল বিষয়বস্তু বুঝতে পেরেছেন যে হিন্দু ধর্মীয় বিবাহের কাগজপত্র, পাসপোর্ট এবং জাতীয় পরিচয়পত্র ইত্যাদি কিভাবে ল এবং ফরেন মিনিস্ট্রির জন্য আবেদন করতে হয়। কোন কিছু বুঝতে অসুবিধা হলে অবশ্যই কমেন্টে প্রশ্ন করবেন। আমি উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব।

আর যারা আমাকে দিয়ে কাজ করাতে চান যারা নিজেরা পারেন করবেন ভিডিও দেখে যারা পারবেন যাদের কম্পিউটার রয়েছে তারা তো করবেনই এবং যারা কাজ অনেকে আছেন কাজ জানার পরও ব্যস্ততার কারণে কিন্তু কাজ করতে পারেন তখন আমাকে দিয়ে মিনিমাম সার্ভিস ফি আমি খুব কম সার্ভিস ফিতে আপনাদের সার্ভিস দিয়ে দিব এটা নিয়ে আপনারা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন আমার সাথে আলোচনা করলে সার্ভিস ফি জানতে পারবেন।

ভিডিওটি ভালো লাগলে অবশ্যই লাইক দিবেন শেয়ার দিয়ে অন্যদের দেখার সুযোগ করে দিবেন লেটেস্ট ইনফো বিডি YouTube চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে থাকলে অসংখ্য ধন্যবাদ সাবস্ক্রাইব না করে থাকলে এখনই সাবস্ক্রাইব করে পাশে থাকা বেল বাটন অন করে রাখুন। কারণ আমি প্রতিনিয়ত আপনাদের জন্য এই ধরনের গুরুত্বপূর্ণ ভিডিও দিয়ে থাকি। আমি যেই কাজ করে কাস্টমার সার্ভিস দিয়ে অর্থ উপার্জন করি সেই কাজগুলি কিন্তু আপনাদের দেই। এজন্য আপনারা গ্রাহক সার্ভিসের ক্ষেত্রে সরাসরি আমার ভিডিও কাজে লাগাতে পারবেন।

আর পাশাপাশি অবশ্যই atikul.com ওয়েবসাইটটি আপনাদের পছন্দের তালিকায় রাখবেন। অটোমেটিকলি এই সাইটটি আপনাদের পছন্দের তালিকায় চলে যাবে। সাইটটি আমি কাজ করতেছি। পরিপূর্ণ ডিজাইন কিন্তু এখনো দেইনি। শুধুমাত্র পোস্ট করে যাচ্ছি। এই সাইটটির মাধ্যমে আপনাদের কার্যাবলী খুব সহজ হয়ে যাবে। সবকিছুই এখানে পাবেন। সকল ধরনের লিংক, সকল ধরনের ফরম ইত্যাদি আপনাদের একটি কম্পিউটারের দোকান চালানোর জন্য গ্রাহক সার্ভিস দেওয়ার জন্য টোটাল একটা ডায়রির মত এটি থাকবে। আমার মানে আপনার আপনাদের সকলের মনে করে এটি নিতে পারবেন। আপনাদের জন্য আলাদা আলাদা সবকিছু সেভ করে রাখতে হবে না। সবকিছু আপনারা এখান থেকে পাবেন। এখানে সার্চ করে করে আপনারা খুব সহজেই এটা নিয়ে আমি একটা ভিডিও দিব। আগে পোস্ট দেই। সকল বিষয় এটার আওতায় আনি। এটার ডিজাইন সব চেঞ্জ হয়ে যাবে। দেখবেন আগে আমি শুধুমাত্র পোস্ট করে দিতেছি। এটির মাধ্যমে আপনারা অনেক সেবা পাবেন ইনশাআল্লাহ।

সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন। পরবর্তী ভিডিও দেখার আমন্ত্রণ জানিয়ে এখানেই শেষ করছি। আল্লাহ হাফেজ।

Atikul Khan

ATIKUL.COM হলো একটি টেক রিলেটেড ব্লগ ও গ্রাহক সেবা প্ল্যাটফর্ম, যেখানে বাংলাদেশের মানুষদের জন্য অনলাইন কাজ সহজভাবে উপস্থাপন করা হয়। এখানে বিভিন্ন টেক টিপস, টিউটোরিয়াল, অনলাইন ইনকাম আইডিয়া এবং গ্রাহক সেবা সম্পর্কে ভিডিও গাইডলাইন দেওয়া হয়। আপনি চাইলে আমাদের ব্লগ আর ইউটিউব কনটেন্ট ফলো করে নিজের কাজে দক্ষ হতে পারবেন এবং প্রয়োজন হলে সরাসরি আমাদের সার্ভিস ব্যবহার করে সুবিধা নিতে পারবেন।

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button
error: Content is protected !!